রাতের অন্ধকারে পরপর চারটি ব‍্যবসায়ীক প্রতিষ্ঠানে চুরির ঘটনায় চাঞ্চল‍্য

14th September 2020 11:36 am বাঁকুড়া
রাতের অন্ধকারে পরপর চারটি ব‍্যবসায়ীক প্রতিষ্ঠানে চুরির ঘটনায় চাঞ্চল‍্য


দেবব্রত মন্ডল ( বাঁকুড়া ) :  রাতের অন্ধকারে পরপর চারটি দোকানে চুরির ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়ানো বিষ্ণুপুরে I 

করোনাময় পরিস্থিতিতে যেখানে মানুষের দিন আনতে পান্তা ফুরায় লকডাউন এর কারণে বারংবার দোকান বন্ধ রাখতে হয় দোকানদারদের নেই তেমন বেচা কেনা সংসার চালাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে সমস্ত দোকানদার দের আর তারই মধ্যে চুরির ঘটনায় নিঃস্ব হয়ে পড়েছেন বিষ্ণুপুর পৌরসভার ১৯ নম্বর ওয়ার্ডের ময়রা পুকুর বাজারে চারটি দোকানের মালিক I

স্থানীয় সূত্রে জানতে পারা যায় গতরাতে ময়রা পুকুর বাজারে একটি মুদি দোকান একটি সারের দোকান একটি আটা চাকির দোকান ও একটি গ্যারেজ মিলিয়ে মোট চারটি দোকানে কেউ বা কারা তালা ভেঙ্গে নগদ টাকা কিছু জিনিসপত্র নিয়ে যায় চুরি যাওয়া দোকানদাররা জানিয়েছেন তারা প্রতিদিনের মত গতকালও রাত্রি নটা দশটার সময় দোকান বন্ধ করে যে যার বাড়ি চলে যায় আজ সকালে স্থানীয়রা খবর দেয় তাদের দোকানে চুরি হয়ে গেছে , তৎক্ষণাৎ ওই দোকানদারের ঘটনাস্থলে আসে এবং বিষ্ণুপুর থানায় খবর দেওয়া হয় এবং বিষ্ণুপুর থানার পুলিশ তড়িঘড়ি ঘটনাস্থলে পৌঁছায় এবং সমগ্র বিষয়ে তদন্ত শুরু করে বিষ্ণুপুর থানার পুলিশ ৷

দোকানদারদের দাবি এলাকায় রাতে পুলিশি টহল দাড়ি থাকলে হয়তো চুরি হতো না তবে সমস্ত দোকানদাররা দাবি জানান বিষ্ণুপুর পুলিশের কাছে তাদের বাজারে রাতে পুলিশি ব্যবস্থা বা সিকিউরিটি গার্ডের ব্যবস্থা করার জন্য ৷





Others News

মল্লরাজ ভূমিতে তোপধ্বনিতে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ : পুজো ঘিরে উন্মাদনা

মল্লরাজ ভূমিতে তোপধ্বনিতে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ : পুজো ঘিরে উন্মাদনা


দেবব্রত মন্ডল ( বাঁকুড়া ) : তোপধ্বনি তে কেঁপে উঠল বিষ্ণুপুর । শুরু হল মল্ল রাজাদের ১০২৫ বছরের অষ্টমী পূজোর সন্ধিক্ষণ।

প্রাচীণ ঐতিহ্য ও পরম্পরা মেনে আজও নিষ্ঠাভরে বিষ্ণুপুর রাজ বাড়িতে দেবী দুর্গা 'মৃন্ময়ী নামে পূজিতা হন। জানা গিয়েছে, পূর্ব প্রথা মতোই প্রাচীণ রীতি মেনে মহাষ্টমীর সন্ধিক্ষণে কামান দাগার মধ্য দিয়ে বিষ্ণুপুর রাজ বাড়িতে শুরু হয়ে গেল 'বড় ঠাকরুনে'র পুজো। তবে এবার করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও দর্শক সাধারণের উপস্থিতি ছিল বাঁধভাঙ্গা। সরকারী নিয়মকে মান্যতা দিয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শুরু হয়েছে দেবী বন্দনা। এমনকি এখানে কামান দাগার পর্বেও অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছরে অল্প সংখ্যক লোককে নিয়ে ঐ কাজ সম্পূর্ণ করা হয়েছে।

শুরুর সময় থেকে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ ঘোষণা করা হয় বড় কামানের গর্জনের শব্দে। যার আওয়াজে রাজবাড়িতে আরতি নৃত্যও শুরু হয়ে যায়।